ডাভিনচি রিজলভ: এই সফটওয়ারটি কালার গ্রেডিংয়ের জন্য খুবই জনপ্রিয়। আইমুভি: ম্যাক ব্যবহারকারীদের জন্য এটি একটি ভালো বিকল্প। হিটফিল এক্সপ্রেস: একটি ফ্রি সফটওয়্যার যা শুরু করার জন্য ভালো। ক্যাপকাট: এটি বিগিনারদের জন্য একটি দারুন সফটওয়্যার। অনেক প্রফেশনাল কাজ ও করা যায় এটি দিয়ে। 

মৌলিক জিনিসগুলো শিখুন: আপনি যে সফটওয়্যারই শিখেন না কেন আপনাকে কিছু মৌলিক বিষয় জানতে হবে। এগুলো হলো টাইমলাইন: ভিডিও ক্লিপগুলোকে কীভাবে টাইমলাইনে সাজানো হয়, তা জানুন। ক্লিপ কাট: অপ্রয়োজনীয় অংশগুলো কীভাবে কাটা যায়, তা শিখুন। ট্রানজিশন: দুটি ক্লিপের মধ্যে সুন্দর সংযোগ করার জন্য ট্রানজিশন ব্যবহার করতে শিখুন। অডিও এডিটিং: ভলিউম নিয়ন্ত্রণ, সাউন্ড ইফেক্ট যোগ করা ইত্যাদি শিখুন। কালার কারেকশন: ভিডিওর রঙকে আরও সুন্দর এবং সুসংগত করে তোলা। 

অনুশীলন: ভিডিও এডিটিং এ ভালো করতে হলে দরকার পর্যাপ্ত অনুশীলন। শুধুমাত্র বেশি বেশি অনুশীলন ও ভিডিও রিক্রিয়েট করার মাধ্যমেই ভালো এডিটর হওয়া সম্ভব। প্রোজেক্ট নির্বাচন: ছোট ছোট প্রোজেক্ট নিয়ে শুরু করুন। পরীক্ষা-নিরীক্ষা: বিভিন্ন টুল এবং ফিচার ব্যবহার করে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করুন। ফিডব্যাক নিন: অন্যদের কাছ থেকে ফিডব্যাক নিন এবং আপনার ভুলগুলো থেকে শিখুন। 

ইনস্পিরেশন নিন: ইউটিউব, ইন্সটাগ্রামের বড় বড় ক্রিয়েটরদের ভিডিও দেখে ইনস্পিরেশন নিন এবং সেই অনুযায়ী প্রাক্টিস করুন। ইন্সস্পিরেশনের কিছু মাধ্যম হলো অন্যান্য ভিডিও এডিটরদের কাজ দেখুন: ইউটিউব, ভিমিও ইত্যাদি প্ল্যাটফর্মে অনেক দক্ষ ভিডিও এডিটরদের কাজ দেখতে পাবেন। ভিডিও এডিটিং ফোরামে যোগ দিন: অন্যান্য এডিটরদের সাথে যোগাযোগ করে আপনি অনেক কিছু শিখতে পারবেন। 

ক্রিয়েটিভ হোন: ক্রিয়েটিভিটি সম্পূর্ণ আল্লাহ প্রদত্ত একটি জিনিস, তবে নিজের অধ্যাবসায় ঠিক রাখলে ক্রিয়েটিভ হওয়া সম্ভব। আপনার নিজস্ব স্টাইল তৈরি করুন: অন্যদের অনুকরণ করার পরিবর্তে আপনার নিজস্ব স্টাইল তৈরি করুন। নতুন কিছু চেষ্টা করুন: ভিন্ন ভিন্ন টুলস এবং কৌশল ব্যবহার করে দেখুন। মজা করুন: ভিডিও এডিটিং একটি সৃজনশীল প্রক্রিয়া, তাই মজা করুন এবং নিজের উপর বিশ্বাস রাখুন।